দুপুর আড়াইটায় পর পবিত্র ধর্মীয় গ্রন্থ পাঠের মধ্য দিয়ে সমাবেশের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। এরইমধ্যে সমাবেশ মঞ্চে কেন্দ্রীয় নেতা, উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও মন্ত্রিপরিষদের সদস্য, মহানগর আওয়ামী লীগ ও সহযোগী এবং ভ্রাতৃ প্রতিম সংগঠনের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত হয়েছেন। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুপুর তিনটার দিকে সমাবেশে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।
ক্ষমতাসীন দলের বিজয় উৎসব শুরুর সময় বেলা আড়াইটায় নির্ধারিত থাকলেও সকাল থেকে বিভিন্ন এলাকা নেতাকর্মীদের মিছিল আসতে শুরু করেছে। জনসভায় যোগ দিতে সকাল ৯টায়ই সোহরাওয়ার্দী উদ্যান অভিমুখী মিছিল দেখা যায়। বাংলা একাডেমির বিপরীত দিক দিয়ে উদ্যানে ঢোকার জন্য নেতাকর্মীদের দীর্ঘ সারি দেখা গেছে। প্রতিটি নেতাকর্মীদের লাল-সবুজ টি-শার্ট ও মাথায় ক্যাপ পরে হেঁটে বা পিকআপভ্যান, ট্রাক ও বাসযোগে বিভিন্ন সড়ক ধরে উদ্যানের দিকে যাচ্ছেন ঢাকা মহানগরের বিভিন্ন থানা, ওয়ার্ড ও ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, যুব মহিলা লীগ, শ্রমিক লীগের নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। বাংলাদেশ আওয়ামী সাংস্কৃতিক ফোরামের শিল্পীবৃন্দও ইতোমধ্যে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে উপস্থিত হয়েছে।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে লাল সবুজে বিজয় সমাবেশে বিজয় অনন্যতা সৃষ্টি করেন ঢাকা মহানগর যুবলীগ দক্ষিণ ও উত্তরের নেতাকর্মীরা। যুবলীগের নেতাকর্মীরা লাল সবুজ রংয়ের ক্যাপ, গেঞ্জি পরিহিত হয়ে সমাবেশ মঞ্চের সামনে অবস্থান নেন। তার সামনে লাল-সবুজ শাড়ি পরে অবস্থান নেন নারী নেতাকর্মীরা। এতে বিজয় সমাবেশস্থল লাল-সবুজে ছেয়ে যায়।
এছাড়াও, রাজধানীর আশপাশের জেলাগুলো থেকেও আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা সমাবেশে যোগ দিয়েছেন।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি:/আমিরুল ইসলাম
Leave a Reply