নিরাপদ সড়কের দাবিতে রাজধানীতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যেই বাসচাপায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার বেলা দুইটার দিকে মগবাজারের ওয়ারলেস গেটে জুমার নামাজ শেষে ফেরার পথে মুসল্লিদের উপর উঠে যায় এসপি গোল্ডেনের একটি মিনিবাস।
এ সময় মোটরসাইকেলে থাকা সাইফুল ইসলাম বাসের ধাক্কায় নিহত হন। এছাড়া একজন রিকশা চালক গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন। ঘটনার পর উত্তেজিত জনতা বাসটি ভাঙচুর করে তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়। ঘটনার সময় বাসটির চালক পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে জনতা তাকে ধরে গণপিটুনি দেয়। পরে তাকে পুলিশে দেয়া হয়। প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, নামাজের শেষ করে এই সড়ক দিয়ে অনেকে বাড়ি ফিরছিল।
হঠাৎ একটি বাস (ঢাকা মেট্রো ঝ ১৪-০২১৪) মানুষের উপর তুলে দেয়। এ সময় বাসটি একটি মোটরসাইকেল এবং একটি রিকশার উপর দিয়ে চলে যায়। ‘এতে দুইজনের তাদের মাথা ফেটে রক্ত বের হতেও দেখা যায়। এর মধ্যে মোটরসাইকেল চালকের মাথার উপর দিয়ে বাসের চাকা চলে যায়।
যেভাবে সে আহত হয়েছে তার বেঁচে থাকার কথা না।’ পরে সেখান থেকে আহত দুই জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নেয়া হয় এবং সেখানকার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া নিশ্চিত করেন, সাইফুল মারা গেছেন। ‘চিকিৎসকরা জানিয়েছে মোটরসাইকেল চালক সাইফুল ইসলাম মারা গেছে।’আগুন দেয়ার পর খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় ফায়ার সার্ভিস।
বাহিনীটির ঢাকা বিভাগের উপ-পরিচালক দেবাশীষ বর্ধন ঢাকাটাইমসকে বলেন, ‘আমরা খবর পেয়েছি সেখানে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার কাজ করছি।’ গত ২৯ জুলাই বিমানবন্দর সড়কে বাস চাপায় দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর জেরে নিরাপদ সড়কের দাবিতে সোমবার থেকে টানা আন্দোলন চলছে। শুক্রবার ছুটির দিনেও রাজপথে নেমেছে শিক্ষার্থীরা।
নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে শিক্ষার্থীরা নয় দফা দাবি জানাচ্ছে যার অন্যতম হলো গাড়ির ফিটনেস এবং চালকের লাইসেন্স নিশ্চিত করা। আর বুধবার থেকে ছাত্ররাই ব্যাপকহারে লাইসেন্স পরীক্ষা শুরু করেছে। এই আন্দোলনে ব্যাপক গাড়ি ভাঙচুরও করা হয় বিশেষ করে প্রথম দুই দিনে। আর নিরাপত্তার কথা বলে আজ সকাল থেকে আন্তঃজেলার পাশাপাশি নগর পরিবহনেও বাসের সংখ্যা একেবারেই কমে গেছে।
নিরাপদ সড়কের দাবিতে রাজধানীতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মধ্যেই বাসচাপায় একজনের মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার বেলা দুইটার দিকে মগবাজারের ওয়ারলেস গেটে জুমার নামাজ শেষে ফেরার পথে মুসল্লিদের উপর উঠে যায় এসপি গোল্ডেনের একটি মিনিবাস।
এ সময় মোটরসাইকেলে থাকা সাইফুল ইসলাম বাসের ধাক্কায় নিহত হন। এছাড়া একজন রিকশা চালক গুরুতর আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আছেন। ঘটনার পর উত্তেজিত জনতা বাসটি ভাঙচুর করে তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়। ঘটনার সময় বাসটির চালক পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে জনতা তাকে ধরে গণপিটুনি দেয়। পরে তাকে পুলিশে দেয়া হয়।
প্রত্যক্ষদর্শী একজন জানান, নামাজের শেষ করে এই সড়ক দিয়ে অনেকে বাড়ি ফিরছিল। হঠাৎ একটি বাস (ঢাকা মেট্রো ঝ ১৪-০২১৪) মানুষের উপর তুলে দেয়। এ সময় বাসটি একটি মোটরসাইকেল এবং একটি রিকশার উপর দিয়ে চলে যায়। ‘এতে দুইজনের তাদের মাথা ফেটে রক্ত বের হতেও দেখা যায়। এর মধ্যে মোটরসাইকেল চালকের মাথার উপর দিয়ে বাসের চাকা চলে যায়।
যেভাবে সে আহত হয়েছে তার বেঁচে থাকার কথা না।’ পরে সেখান থেকে আহত দুই জনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল নেয়া হয় এবং সেখানকার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বাচ্চু মিয়া নিশ্চিত করেন, সাইফুল মারা গেছেন। ‘চিকিৎসকরা জানিয়েছে মোটরসাইকেল চালক সাইফুল ইসলাম মারা গেছে।’আগুন দেয়ার পর খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় ফায়ার সার্ভিস।
বাহিনীটির ঢাকা বিভাগের উপ-পরিচালক দেবাশীষ বর্ধন ঢাকাটাইমসকে বলেন, ‘আমরা খবর পেয়েছি সেখানে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার কাজ করছি।’ গত ২৯ জুলাই বিমানবন্দর সড়কে বাস চাপায় দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর জেরে নিরাপদ সড়কের দাবিতে সোমবার থেকে টানা আন্দোলন চলছে। শুক্রবার ছুটির দিনেও রাজপথে নেমেছে শিক্ষার্থীরা।
নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে শিক্ষার্থীরা নয় দফা দাবি জানাচ্ছে যার অন্যতম হলো গাড়ির ফিটনেস এবং চালকের লাইসেন্স নিশ্চিত করা। আর বুধবার থেকে ছাত্ররাই ব্যাপকহারে লাইসেন্স পরীক্ষা শুরু করেছে। এই আন্দোলনে ব্যাপক গাড়ি ভাঙচুরও করা হয় বিশেষ করে প্রথম দুই দিনে। আর নিরাপত্তার কথা বলে আজ সকাল থেকে আন্তঃজেলার পাশাপাশি নগর পরিবহনেও বাসের সংখ্যা একেবারেই কমে গেছে।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি//আমিরুল ইসলাম//নাটোর প্রতিনিধি
Leave a Reply