তীব্র গরমে এসিই স্বস্তি দেয়। এখন দামে বেশ কমে আসায় অনেকেই কিনতে পারছেন এসি। অফিসেও সাধারনত এসির ব্যবস্থা থাকেই।
এই সুবিধা নিয়ে সারাদিন এসি তথা এয়ারকন্ডিশন ঘরে থাকছেন? দিন শেষে বাড়িতেও এসি যুক্ত করেছেন কী? রাতে ফিরেই ঘরের এসি ছেড়ে দিচ্ছেন? তাহলে জেনে নিন কী কী ক্ষতি হচ্ছে আপনার-
চোখের সমস্যা: এয়ারকন্ডিশনার চোখের সমস্যা বাড়িয়ে দিতে পারে। যেমন, কনজাংটিভাইটিস। এ ছাড়া যারা চোখে লেন্স ব্যবহার করেন, তারাও সমস্যায় ভূগতে পারেন।
ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়া: বেশিড়ভাগ সময় এয়ারকন্ডিশনড পরিবেশে থাকলে ত্বক তার আর্দ্রতা হারিয়ে ফেলে। এ সময় প্রচুর পানি খেতে হবে এবং লোশন বা তেল জাতীয় পদার্থ ব্যবহার করতে হবে ত্বকের যত্নে।
শ্বাসকষ্ট: দিনের বেশিরভাগ সময় শীততাপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে থাকলে বিভিন্ন শ্বাসতন্ত্রের সমস্যায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বহুগুণ বেড়ে যায়। এয়ারকন্ডিশনার শ্বাসতন্ত্রের বিভিন্ন সংক্রমণকে বাড়িয়ে দিতে পারে।
এ ছাড়াও এয়ারকন্ডিশনার বেশ কিছু রোগের প্রকোপকে বাড়িয়ে দেয়। যেমন, ব্লাড প্রেসার, আর্থাইটিস, বিভিন্ন ধরণের স্নায়ুর সমস্যা ইত্যাদি। এ ছাড়া অনেকের অ্যালার্জির সমস্যাও মারাত্নক আকার ধারণ করতে পারে।
সকল জিনিসেরই ভালো মন্দ দুইটি দিকই আছে। এটি নির্ভর করে আমাদের ব্যবহারের উপর। এয়ারকন্ডিশন ব্যবহারের বিষয়েও আমাদের একটু সচেতন হতে হবে। তবেই এসকল সমস্যা থেকে মুক্তি মিলবে।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি :/ মোঃ মোস্তফা কামাল
Leave a Reply