ঝাল পছন্দ করেন না! কাঁচামরিচের উপকারিতা সম্পর্কে জানলে মিষ্টির প্রতি আকৃষ্ট হারাতে পারেন।
কাঁচামরিচে থাকা রাসায়নিক উপাদানগুলো ডায়াবেটিস তো নিয়ন্ত্রণে রাখেই, কাঁটাছেড়ার ক্ষেত্রে রক্তপাতও নিয়ন্ত্রণ করে।
তবে এখানেই শেষ নয়। রয়েছে আরও উপকারিতা।
– কাঁচামরিচে থাকা ‘ক্যাপসাইসিন’ নাকে রক্ত প্রবাহ সুগম করে, যা সর্দি-কাশি এবং সাইনাসের জটিলতা সারাতে উপকারী।
– কাঁচামরিচ খেলে যে গরম অনুভূত হয় হয় তা ব্যথা উপশম করতে অত্যন্ত কার্যকর।
– এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। তাই কাঁচামরিচ ঠাণ্ডা স্থানে সংরক্ষণ করা উচিত। কারণ তাপ, আলো এবং বাতাসের সংস্পর্শে আসলে এই ভিটামিন নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
– ‘এন্ডোরফিনস’ নামক রাসায়নিক উপাদান নিঃসৃত হয় মরিচ থেকে যা মন ভালো রাখার জন্য দায়ী এনজাইম বৃদ্ধি করে।
– ডায়বেটিস রোগীদের জন্য কাঁচামরিচ অত্যন্ত উপকারী। কারণ তা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।
– লৌহের প্রাকৃতিক উৎসের মধ্যে অন্যতম কাঁচামরিচ। তাই যাদের শরীরে লৌহের অভাব রয়েছে এবং ঝাল সহ্য করতে পারেন তাদের কাঁচামরিচের উপর জোর দেওয়া উচিত। দৃষ্টিশক্তির জন্যেও কাঁচামরিচ উপকারী।
– প্রচুর ব্যাকটেরিয়া রোধকারী উপাদান থাকে কাঁচামরিচে। ত্বকের বিভিন্ন সংক্রমণ রোধ করতে এই উপাদানগুলো উপকারী।
– কাঁটাছেড়া থেকে প্রচুর রক্তপাত হলে কাঁচামরিচ খেতে পারেন। কারণ এতে থাকে ভিটামিন-কে, যা রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়ক।
– কাঁচামরিচে উচ্চমাত্রায় ‘বেটা-ক্যারোটিন’ নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপস্থিত থাকে। এটি হৃদযন্ত্রের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
– কাঁচামরিচে উচ্চমাত্রায় থাকা ভিটামিন-এ হাড়, দাঁত ও মিউকাস ঝিল্লিকে শক্ত করে।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডিঃ /- এস.এস ।
Leave a Reply