নাটোরের হালসা গ্রামে রাশিদা বেগম নামে এক গৃহবধু এসিড সন্ত্রাসের শিকার হয়েছে। শনিবার রাত ১১টার দিকে হালসা ইউনিয়নের আওরাইল এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। মূমুর্ষ অবস্থায় ওই গৃহবধুকে নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এসিডদগ্ধ রাশিদা বেগম হালসা ইউনিয়নের আওরাইল গ্রামের হাসেন আলীর স্ত্রী। মুমুর্ষ রাশিদাকে উদ্ধার করে প্রথমে নাটোর সদর ও পরে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
এদিকে, এসিড জাতীয় ধাতব পদার্থ দিয়ে গৃহবধু রাশিদা বেগমকে ঝলসে দেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন নাটোর সদর হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক ডা. শহিদুল ইসলাম সুমন।
এসিডে দগ্ধ রাশিদা বেগম জানান, শনিবার রাত ১১টার দিকে সদর উপজেলার হালসা ইউনিয়নের আওরাইল গ্রামে রাশিদা তার স্বামীর বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন। রাতে ঘরের দরজা খোলা থাকলেও তার স্বামী বাড়িতে ছিলেন না। এসময় তাকে লক্ষ্য করে এসিড জাতীয় ধাতব পদার্থ ছুঁড়ে মারা হয়। এসময় তার বাম হাত এবং পিঠের পুরো অংশ পুরে যায়। পরে পরিবারের লোকজন গুরুতর অবস্থায় রাতেই নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
এদিকে, এসিড জাতীয় ধাতব পদার্থ দিয়ে গৃহবধু রাশিদা বেগমকে ঝলসে দেওয়া হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন নাটোর সদর হাসপাতালের সার্জারি বিভাগের চিকিৎসক ডা. শহিদুল ইসলাম সুমন।
এসিডে দগ্ধ রাশিদা বেগম জানান, শনিবার রাত ১১টার দিকে সদর উপজেলার হালসা ইউনিয়নের আওরাইল গ্রামে রাশিদা তার স্বামীর বাড়িতে ঘুমিয়ে ছিলেন। রাতে ঘরের দরজা খোলা থাকলেও তার স্বামী বাড়িতে ছিলেন না। এসময় তাকে লক্ষ্য করে এসিড জাতীয় ধাতব পদার্থ ছুঁড়ে মারা হয়। এসময় তার বাম হাত এবং পিঠের পুরো অংশ পুরে যায়। পরে পরিবারের লোকজন গুরুতর অবস্থায় রাতেই নাটোর সদর হাসপাতালে ভর্তি করে।
Leave a Reply