গত বুধবার রিফাতকে কু**** হ*** করার পর পালিয়ে যায় নয়ন ও তার দল। পরে র**াক্ত অবস্থায় রিফাতকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর জ্ঞান ফেলেন রিফাতের স্ত্রী মিন্নি।
হাসপাতালের চিকিৎসকরা রিফতাকে মৃত ঘোষণা করলে মিন্নিকে অজ্ঞান অবস্থায় রেখেই রিফাতের লা** নিয়ে চলে আসে রিফাতের পরিবার। এবং লা** এনে দাফনের কাজ সম্পন্ন করে। তারা রিফাতের স্ত্রীর জন্য অপেক্ষা করেনি। যার কারনে নিজের স্বামীকে শেষ দেখাটাও দেখতে পারেননি মিন্নি।
এই ব্যাপারে গণমাধ্যমকে মিন্নি বলেন, ঘটনার পর র**াক্ত অবস্থায় রিফাতকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করি। এরপর আমি জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। জ্ঞান ফিরে দেখি রিফাত এখানে নেই। তাকে বরিশাল হাসপাতালে (শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল) ভর্তি করা হয়। রিফাত মারা যাওয়ার পর বিকেলে লা** দেখতে শ্বশুর বাড়ি গেলে রিফাতের বন্ধুরা আমাকে অকথ্য ভাষায় গালাগাল করে।
মিন্নি বলেন আরও বলেন, আমি শ্বশুর বাড়ি যাই তখন রিফাতের বন্ধুরা গালাগাল করে। তাদের মধ্যে কেউ কেউ আমার দিকে তেড়ে আসে। একপর্যায়ে আমি আমার চাচাশ্বশুরের বাসায় গিয়ে আশ্রয় নেই। আমার অগোচরেই রিফাতের দাফন সম্পন্ন হয়। আমি শেষ দেখাটাও দেখতে পারিনি। এমনকি আমাকে ওর কবরে মাটি পর্যন্ত দিতে দেয়নি।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি:/আমিরুল ইসলাম
Leave a Reply