নিলয় ধর,যশোর প্রতিনিধি : বাংলাদেশে আগত রোহিঙ্গা শরণার্থী বা উদ্বাস্তুদের বুঝানো হয়ে থাকে। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসের হিসেব অনুযায়ী, ২৫ আগস্ট ২০১৭ সালে মায়ানমারের সামরিক বাহিনীর দ্বারা শুরু হওয়া গণহত্যা থেকে পরিত্রাণ পেতে প্রায় ৬,৫৫,০০০ থেকে ৭,০০,০০০ রোহিঙ্গা শরণার্থী বাংলাদেশে আশ্রয় নেয এবং রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালিয়ে এসে অবস্থান করছে।
এই রোহিঙ্গারা এখন দেশের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে গেছে। যশোর জেলার বিভিন্ন উপজেলার গ্রাম অঞ্চলে ছড়িয়ে গিয়ে দিনে ও রাতে বাড়িতে আক্রমণ করছে। তারা প্রথমে অজ্ঞান করা ঔষধ জানালা দিয়ে ঘরে দিচ্ছে , তারপরে তারা দরজা ভেঙে সব জিনিস নিয়ে, মেয়ে অথবা মহিলাদের ধর্ষণ করে চলে যাচ্ছে। মনিরামপুর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে , এই কয়েকটা দিনে ৫ /৭ জন রোহিঙ্গা ধরা পড়েছে।পুরুষ রোহিঙ্গা, বোরখা পরে ঘুরে বেড়াচ্ছে এবং কম বয়সী নারীদের ধর্ষণ করছে। এছাড়াও বাচ্চা শিশু চুরি করতে গিয়ে ১০/১২ জন রোহিঙ্গার ভেতর একজন ধরা পরেছে গলদা,তেতুল তলা এলাকাবাসির হাতে, এলাকাবাসির কাছ থেকে জানা যায়,মাঠের মাঝখানে শিশুদের অজ্ঞান করতে গিয়ে হাতে নাতে ধরা পরে। এছাড়াও মনিরামপরের, লখাইডাঙ্গা,হাটগাছা গ্রামে, রোহিঙ্গা ধরা পড়ছে, এবং তাদের কাছ থেকে পাওয়া ব্যাগে কাপড় ও বাচ্চাদের খায়িয়ে অজ্ঞান করার জন্য খাবার, ঔষধ সামগ্রী পাওয়া গেছে ।
যশোর জেলার বেশিরভাগ গ্রামে রাতে পালাক্রমে পাহাড়া দেওয়া হচ্ছে। অবশেষে কি মানবতায় গলার কাটা হয়ে বিদ্ধেছে” ফ্যাক্টঃ রোহিঙ্গা। কি করে আশ্রয় কেন্দ্র থেকে রোহিঙ্গারা বের হয়ে জেলা জেলায় ঢুকে পরলো,কারা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় কেন্দ্র থেকে বের হওয়ার সুযোগ করে দিচ্ছে এর পিছনে কারা কাজ করছে তা খতিয়ে দেখা অতী জরুরী হয়ে পড়েছে, রোহিঙ্গা দ্বারা বড় ধরণের নাশকতা হওয়ার আগে।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি:/আমিরুল ইসলাম
খবরটি যদি গুরুত্বপুর্ন মনে হয় তাহলে লাইক, কমেন্টস, শেয়ার করুন
Leave a Reply