কাহালু উপজেলার তানসেন আলম, মোসাদ্দেক আলী, বাজার এলাকায় সুশান্ত কুমার প্রমুখ জানান, হিরো আলম প্রার্থী হওয়ায় অনেকে তাকে নিয়ে মজা করছেন। এলাকায় এলে তার সঙ্গে সেলফি তোলেন। এ ছাড়া ইউটিউবে হিরো আলমের ছবি দেখার হিড়িক পড়েছে।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) আসনে পছন্দের সিংহ প্রতীক নিয়ে লড়বেন স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল হোসেন ওরফে হিরো আলম।
আগামীকাল বুধবার থেকে নিজ আসনের বিভিন্ন এলাকায় প্রচারনা শুরু করবেন তিনি।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে হিরো আলম জানান, তিনি সকালে হাইকোর্টের মাজার জিয়ারত করেছেন। বুধবার বগুড়ায় ফিরে প্রথমে রিটানিং অফিসারের কাছে পছন্দের সিংহ প্রতীক নেবেন। এরপর নন্দীগ্রাম উপজেলা ও পরে কাহালু উপজেলায় মাজার জিয়ারতের মাধ্যমে তার নির্বাচনী প্রচারণা শুরু করবেন।
সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে জনপ্রিয় এই ব্যক্তিত্ব জানান, তাকে নিয়ে এখনও ষড়যন্ত্র চলছে। মিথ্যা অজুহাতে রিটার্নিং অফিসার ও নির্বাচন কমিশন তার প্রার্থীতা বাতিল করেছিল। তিনি হাইকোর্টে গিয়ে সুবিচার পেয়েছেন। তাকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ দেওয়ায় তিনি বিচারপতি, গণমাধ্যমকর্মী ও সমর্থকদের কাছে কৃতজ্ঞ।
হিরো আলম আরও বলেন, তিনি ঢাকাতে অবস্থান করায় সমর্থকরা সবসময় ফোন করছেন। নন্দীগ্রাম উপজেলা যুব সংহতির সভাপতি কামালপাশাসহ বিভিন্ন এলাকার সমর্থকরা গত দুদিন ধরে মিষ্টি বিতরণ করছেন। তিনি প্রার্থী হওয়ায় তরুণ সমাজের মাঝে সাড়া জেগেছে।
হিরো প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সুযোগ পাওয়ায় তার সমর্থকরা মঙ্গলবারও কাহালুর মুরুইলসহ বিভিন্ন এলাকায় মিষ্টি বিতরণ করেছেন।
নন্দীগ্রাম উপজেলার বাদলাসন গ্রামের আবদুল হান্নান, কাথম গ্রামের আরিফ হোসেন, নন্দীগ্রাম সদরের রাব্বি হোসেন প্রমুখ জানান, হিরো আলম প্রার্থী হওয়ায় জনগণের মধ্যে ব্যাপক কৌতুহলের সৃষ্টি হয়েছে। হোটেল-রেস্তরাঁয় তাকে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা চলছে।
কাহালু উপজেলার তানসেন আলম, মোসাদ্দেক আলী, বাজার এলাকায় সুশান্ত কুমার প্রমুখ জানান, হিরো আলম প্রার্থী হওয়ায় অনেকে তাকে নিয়ে মজা করছেন। এলাকায় এলে তার সঙ্গে সেলফি তোলেন। এ ছাড়া ইউটিউবে হিরো আলমের ছবি দেখার হিড়িক পড়েছে।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডিঃ/আমিরুল ইসলাম
Leave a Reply