টানা দহনে অতিষ্ঠ বঙ্গবাসী। প্রার্থনা, কেবল কয়েক পশলা বৃষ্টির। ভারতের ওডিশা, কেরালায় ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’র আশঙ্কা। জারি হয়েছে চূড়ান্ত সতর্কতাও। ঘূর্ণিঝড় ‘ফণী’র প্রভাবে দুর্যোগের মধ্যে পড়তে পারে বাংলা।
আগামী ৩ মে দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুরে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। এর সঙ্গে ঝোড়ো বাতাসের দাপট বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা হাওয়া অফিসের।
প্রাথমিক ভাবে ওড়িশায় মাটি ছুঁয়ে বাংলাতেও আছড়ে পড়তে চলেছে ঘূর্ণিঝড় ফণী। ৪ মে বিকেলে দিঘার কাছে। তখন বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটারের কাছাকাছি থাকতে পারে। যা ঘূর্ণিঝড় আয়লার চেয়ে অনেকটা বেশি। ২৫ মে, ২০০৯-এ রেকর্ড হয়েছিল ঘণ্টায় ১১২ কিলোমিটার বেগে ঝড়। দিঘা থেকে কলকাতা-দক্ষিণ ২৪ পরগনা আসার পথে হাওয়ার সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটারের আশপাশে থাকতে পারে। আপাতত হুগলি বন্দরকে সতর্ক করা হয়েছে। গভীর সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে বাংলার মৎস্যজীবীদের। যারা আছে, তাদের ১ তারিখের মধ্যে ফিরে আসতে বলা হয়েছে।
আগামী ৩, ৪, ৫ মে রাজ্যের উপকূল ও লাগোয়া জেলায় বিক্ষিপ্ত ভাবে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। ২ মে থেকেই উপকূলে ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার বেগে হাওয়া বইতে পারে বলে আশঙ্কা করছে আবহাওয়া দফতর।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি :/ জয় রহমান
Leave a Reply