জাহেদ হাছান তালুকদার:বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমতিপ্রাপ্ত দেশের প্রথম মোবাইল ব্যাংকিং সেবা প্রদানকারি প্রতিষ্ঠান বিকাশের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছে সাধারণ মানুষ। ২০০৭ সালে বিকাশের পথ চলা শুরু হয়। ব্যাপক জনপ্রিয়তা পাওয়া বিকাশ এখন কিছু মানুষের কাছে অপ্রিয় হয়ে উঠেছে। বিকাশে ফাঁদে পড়ে টাকা খোয়ানোর ঘটনা নতুন নয়। এই ফাঁদ যেন কোনোভাবেই আটকানো যাচ্ছে না। জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং প্লাটফর্ম বিকাশ এর বিকাশে নতুন মাত্রা যুক্ত করা অ্যাপও সেই ফাঁদ থেকে রক্ষা পাচ্ছে না।
প্রতারকদের কাছে এই অ্যাপ প্রযুক্তিও হচ্ছে গ্রাহকের টাকা হাতিয়ে নেয়ার নয়া ফাঁদ। বিকাশ গ্রাহকের টাকা হাতিয়ে নিচ্চে কখনো, বিকাশ কাস্টামার কেয়ারের কর্মী পরিচয় দিয়ে আবার কিছু বিকাশ সুবিধা গ্রহণকারি অমানুষ বা নতুন প্রযুক্তি অ্যাপ দিয়ে। পোমরার ভুক্তভোগী কয়েকজন জানান,, ওই ব্যক্তি নিজেকে বিকাশ কাস্টমার কেয়ারের কর্মী পরিচয় দিয়ে বলেন, আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টে কিছু ইরফরমেশন গ্যাপ আছে।
ইনফরমেশনগুলো যদি না দেন তবে কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যাবে। শুরু হয় নানা কথা তার পর এক সময় হাতিয়ে নেওয়া হয় টাকা। অফিসে অভিযোগ করলে তারা অভিযোগ নোট করে রাখে কোন ধরনের আশা মেলে না। চট্রগ্রামে রাংগুনিয়া উপজেলায় বিভিন্ন গ্রামে,বাজারে, ব্যবসায়ী,শ্রমিক,কৃষক, সাধারণ মানুষ বিকাশ ব্যবহার করছেন।সুবিধাও পাচ্ছেন তারা । বতমানে প্রায় দুই লক্ষের অধিক মানুষ বিকাশ ব্যবহার করছেন ।
কিন্তুু সুবিধার পাশাপাশি অসুবিধা শুরু হয়েছে,,টাকা হাতিয়ে নিচ্চে কিছু অমানুষ। বিকাশে টাকা ভুলে অন্যরের একাউন্টে যাওয়া একটা নতুন বিষয় নয়,কিছু মানুষ আছে যারা টাকা ফেরত দেয়। আবার কিছু মানুষ আছে যারা টাকা ফেরত দেয় না সেই হিসাবে যার টাকা সেই মানুষটি আর্থিক ভাবে সমস্যার মাঝে পড়ে যাই। বিকাশ এই বিষয়ে #নজর রাখা বা কোন একটা সমধান করার মত বিষয় রাখা অতি দরকার বলে মনে করেন সাধারণ মানুষ।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি :/ জয় রহমান
Leave a Reply