৫ সন্তানের জনক ছিলেন- বাংলার নবাব সিরাজউদ্দৌলা খ্যাত অভিনেতা আনোয়ার হোসেন।জীবনের সকল আয়, ব্যয় করেছেন সন্তানদের পেছনে। বড় ছেলে সুইডেন, বাকী ৩ ছেলে ও ১ কন্যা আমেরিকায়।
একা বাসায় ধুকে ধুকে মরলেন। ১টি সন্তান ও এলেন না বাবাকে দেখতে।জীবনের শেষ বেলাতেও অভিনয় করতে হয়েছে পেটের তাগিদে চাকর,বাকরের চরিত্রে।
২ সন্তানের জনক সময়ের সাহসী কবি আল মাহমুদ। বনানীর বাড়ী বিক্রী করে সন্তানদের বিদেশে পাঠান আর ফিরে আসেনি আদরের দুলালেরা। কবি আজ নিজ গ্রামের বাড়ীতে বিছানায় পড়ে রয়েছেন। দেখার কেউ নেই। এক সময় চলে যাবেন না ফিরার দেশে।
সন্তান মেধাবী হলে বাবা মা তাঁদের পেছনে পয়সা খরচ করতে কৃপনতা করে না।
বাড়ী, গাড়ী, সোনা, গহনা সবই বিক্রী করে দেয় তবুও মা-বাবার আনন্দের সীমা থাকে না- অথচ এই সন্তানগুলোই বড় হয়ে ভাল পজিশনে পৌঁছে মা-বাবাকে কষ্ট দেয়- ভীষণ কস্ট দেয়। বিশ্বাস না হলে বৃদ্ধাশ্রম গুলি একবার ঘুরে আসুন। তার প্রমান সহজেই পেয়ে যাবেন।
৯০% উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা, ডাক্তার, সচিব,সেনা অফিসার, ইঞ্জিনিয়ার, বিদেশীর মা বাবারাই বৃদ্ধাশ্রমে। অবিশ্বাস্য হলেও এটি বেদনাদায়ক সত্যি।
পরিশেষে :- যে মেধার কারনে বাবা মাকে আজকে দুরে থাকতে হয় এই মেধার কপালে জুতা মারি আমি। আর সেই জুতো দিয়ে ওদের কে মারি,, অমানুষ কোথাকার
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডিঃ/আমিরুল ইসলাম
Leave a Reply