
শাহিন আলম, রাজশাহী দূর্গাপুর প্রতিনিধিঃ দূর্গাপুর কোন নিয়ন নীতিকে তোয়াক্কা না করে র্দীর্ঘ চার বছর দূর্গাপুর পাইলট উ”চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের দ্বায়ীত্ব পালন করছেন উক্ত বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শফিকুল ইসলাম। আরো অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষকের সকল সুবিধা পাওয়ার
পরেও পুর্বের সহকারী শিক্ষকের বেতন ভাতা বাবদ এক লক্ষ ৫২ হাজার ৭ শত ৮৫ টাকা উত্তোলন করে আত্নসাত করেছেন। এই বিষয়ে উ”চ মাধ্যমিক মাহা পরিচালক বারাবর একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন হান্নান ইসলাম টনি নামের ব্যাক্তি। তিনি অভিযোগে উল্লেখ করেছেন শফিকুল ইসলাম ২০১১ সনের
অক্টোবর মাসে সহকারী প্রধান শিক্ষক হিসবে যোগদান করার পরে নভেম্বর ২০১১ হইতে জানুয়ারি ২০১৩ পর্যন্ত ১৫ মাসের সহকারী শিক্ষক পদের বিপরীতে। এই অর্থ অবৈধ্য ভাবে গ্রহন করেন। এছাড়াও বিদ্যালয়টি সরকরি ঘোষনা হওয়ার পরেও অনিয়ম তান্ত্রি ক বিদ্যালয়ে পাকাকরন ঘর তৌরি সহ বিভিন্ন উন্নয়নের নামে প্রতারনের নামে প্রতারনা মুলক কাজ করিয়া আসিতেছেন। তিনি নিজের নামে তিনটি দোকান ঘর নিয়েছেন যা প্রতিবেশীদের
ভাবিয়ে তুলেছে শফিকুলের অবৈধ্য ভাবে উত্তোলন করা সেই টাকা সরকারি কষাগারে জমাদেওয়ার জন্য পুর্বে নোটিশ ও কারেছেন বিদ্যালয়ের সাবেক প্রধান শিক্ষক। সরকারি বিধি মোতাবেক কোন স্কুলের প্রধান শিক্ষক কে সাময়িক বরখাস্ত করাহলে তা শিক্ষাবোর্ড কে অবগত করার নিয়ম থাকেলেও তা মানা হয়নি এই ক্ষেত্রে। যোগা যোগা করা হলে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের সংশ্লিষ্ট কার্তৃপক্ষ বিষয়টি অবগত নয় বলে জানিয়েছে। রাজশাহী শিক্ষাবোর্ড কন্ট্রলার
রুমের একজন জানান এই ভাবে প্রতিষ্ঠান চালানো অবশ্যই আইন বহিভুত। জানতে চাইলে রাজশাহীর অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষ) বলেন ২০১৮ সনে কিছু নতুন আইন যোগ হয়েছে সেখানে উল্লেখ রয়েছে দুই মাসের বেশী সময় কাউকে সাময়ীক ভাবে বরখাস্ত রাখা যাবেনা তবে সঠিক বিষয় জানার জন্য আমি দূর্গাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে নির্দেশনা দিছি।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি:/আমিরুল ইসলাম
Leave a Reply