হাদীস: হযরত আবু হোরায়রা (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি মসজিদে বসে নামাজের অপেক্ষা করতে থাকে, ঐ সময়টুকু তার জন্য নামাজের মধ্যেই গণ্য হবে যতক্ষণ পর্যন্ত সে অযু ভঙ্গ না করে। এক ব্যক্তি আবু হোরায়রা (রা) কে প্রশ্ন করল অযু ভঙ্গ কি জিনিস? তিনি বললেন, বায়ু বের হওয়া।
নবুয়তের মহর ছিল পাখির ডিমের মতো:
হাদীস: হযরত সায়েব ইবনে ইয়াযীদ (রা)বর্ণনা করেন, আমার খালা আম্মা আমাকে নিয়ে হযরত নবী করীম (সাঃ) এর খেদমতে হাযির হলেন এবং বললেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এ আমার ভাগিনা, অসুস্থ। নবী করীম (সাঃ) আমার মাথার উপর হাত বুলালেন এবং বরকতের জন্যে দোয়া করলেন।
অতঃপর তিনি অযু করলেন, আমি তাঁর অযুর পানি পান করলাম। আমি রাসূলুল্লাহ (সাঃ) এর পিছনে দাঁড়িয়ে ছিলাম, এমন অবস্থায় তাঁর দু কাঁধের মধ্যস্থলে মহরে নবুয়ত দেখতে পেলাম যা পাখির ডিমের সমান।
তন্দ্রা অবস্থায় নামায না পড়া উচিত:
হাদীস: হযরত আয়েশা (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, কারও যদি নামাজের মধ্যে তন্দ্রা এসে যায় তখন নামাজ বন্ধ করে নিদ্রা যাওয়া উচিত। কারণ তন্দ্রা অবস্থায় নামাজ পড়লে কিছুই উপলব্ধি করতে পারবে না। এমনকি তওবা করতে অর্থাৎ গুনাহ মাফ চাইত গিয়ে হয়তো বদ দোয়ার শব্দ মুখে এসে যেতে পারে।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডিঃ / শাকিল আহমেদ মোহন
Leave a Reply