হাদীস: হযরত ইবনে মালেক (রা) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করীম (সাঃ) যখন নামায আদায় করতেন তখন তিনি সিজদার মধ্যে নিজের বাহুদ্বয় এমন ভাবে ছড়ায়ে রাখতেন যাতে তাঁর বগলের সাদা রং পর্যন্ত দেখা যেত।
মুসলমান আল্লাহর আশ্রয়ে থাকেন:
হাদীস: হযরত আনাস (রা) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সাঃ) বলেন, যে ব্যক্তি আমাদের ন্যায় নামায পড়বে, আমাদের কেবলাকে কেবলরূপে গ্রহণ করবে এবং আমাদের জবেহকৃত জন্তুর গোসত খাবে, তাকে মুসলমান বলে গণ্য করা হবে। তার জন্য আল্লাহ ও রাসূলের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা ওয়াদা রয়েছে। সে ওয়াদা বা প্রতিশ্রুতি তোমরা ভঙ্গ কর না।
ছবি ঝুলিয়ে রাখা জঘন্য পাপ:
হাদীস: হযরত উম্মে হাবীবা (রা) ও উম্মে সালামা (রা) আবিসিনিয়ার মারিয়া নামক গির্জা দেখেছিলেন যার মধ্যে বহু রকমের ছবি ছিল। তারা হযরত নবী করীম (সাঃ)এর রোগশয্যায় তাঁর নিকট উক্ত ঘটনা বললেন।
তিনি শোয়া অবস্থায়ই মাথা উত্তোলন করে বললেন, ইয়াহুদী ও খৃষ্টানদের রীতি ছিল তাদের কোন নেককার ও পরহেজগার ব্যক্তি মারা গেলে তার কবরের উপর মসজিদ নির্মাণ করে তাতে নেককার আওলিয়া দরবেশ, পীর, পয়গম্বরগনের ছবি রেখে দিত, এ সমস্ত ছবি সংরক্ষিত অপকর্মকারীরা কিয়ামতের দিন আল্লাহ তা‘য়ালার কাছে জঘন্য পাপী বলে গণ্য হবে।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি : / শাকিল আহমেদ মোহন
Leave a Reply