চীন-ভারত সীমান্ত সংলগ্ন তিব্বত অঞ্চলে সেনাবাহিনীর সংখ্যা বাড়াচ্ছে বেইজিং। পাশাপাশি ওই অঞ্চলে চীনা সেনাদের ঘন ঘন সামরিক মহড়া চালানো দৈনন্দিন ঘটনায় পরিণত হয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, তিব্বতের রাজধানী লাসার গোংগার বিমানবন্দরের পরিধি বাড়ানোর তৎপরতা চলছে। বেসামরিক বিমান চলাচলের পাশাপাশি এ বিমানবন্দরকে সামরিক তৎপরতার উপযোগী করা হচ্ছে।
অবশ্য, তিব্বতের সব বিমানবন্দরই সামরিক এবং বেসামরিক কাজে ব্যবহারের উপযোগী বলে ভারতীয় প্রচারমাধ্যম দাবি করছে। চীনে এ ধরণের ৬০টি বিমানবন্দর আছে।
তিব্বত অঞ্চলে বিমান তৎপরতা চীন জোরদার করেছে বলে এর আগে ভারতীয় কোনও কোনও সংবাদ মাধ্যম দাবি করেছিল।
ডোকলাম সংকটের সময় চীনের শিগাতেস বিমানবন্দরে একটি বিমান ক্ষেত্র যোগ করা হয়েছিল। পরে সেখানে যুদ্ধবিমান এবং চালকহীন বিমান বা ড্রোন বহর দেখা গেছে বলে দাবি করা হয়েছে।
পাশাপাশি, তিব্বতের চীনা গণমুক্তি ফৌজ বা পিএলএ’র সরবরাহ ব্যবস্থা ঢেলে সাজানো হয়েছে। সরবরাহের জন্য স্বয়ংক্রিয় ত্রিমুখী ব্যবস্থা করা হয়েছে ফলে এ ব্যবস্থাকে বিচ্ছিন্ন করা কার্যত অসম্ভব হয়ে দাঁড়িয়েছে।
অনলাইন বাংলা নিউজ বিডি:/আমিরুল ইসলাম
এই রকম সংবাদ আরো পেতে হলে এই লেখার উপরে ক্লিক করে আমাদের ফেসবুক ফ্যান পেইজে লাইক দিয়ে সংযুক্ত থাকুন।
সংবাদটি সম্পর্কে মন্তব্য করতে হলে এই পেইজের নীচে মন্তব্য করার জন্য ঘর পাবেন
Leave a Reply